....কাব্যময়
দান দিয়ে চাইনিতো, প্রানের মূল্যে দাও
এবং তোমাকে দাও,
শপদের কষ্টি পাথড় ভেঙ্গে চূড়ে
বালুর চড়ে বইছে বাতাস
বুকের পাজড় কাপঁছে নিশি শীতল তাই
জলের কপাট খুলে দেখাও গভীর সুমুদ্র
ভাসবো শুধু উপর উপর
ডুবার জন্য তোমায় নিবো।
পোষ মানাতে মনের পাখি,বাকুম বাকুম
ডাকের স্বরে ভুলতে বসি,
উড়ে গেছে অচিন পাখি,মেঘের দলে।
পাথরে শান দেয়া অস্ত্র হাতে,
জীবনটাকে কাটছি শতভাগে,
তার একটা ভাগ তুমিও নাও,
রক্তগুলো আমারী থাক জমাট বাধা।
বৃন্দাবনের শীতল ছায়ার বৃক্ষগুলোর
শিখড়রা অনেক নীচে ছড়িয়ে গেছে,
অতীতের অনেক স্মৃতি তাদের মূলে গাঁথা আছে
উপড়ে ফেলতে কষ্ট হবে তোমার আমার।
চোখের তারায় বালির ছবি আকঁতে গিয়ে
আটকে গেছি বালির কণায়,
দু’চোখ আমার বালির কণা,
উড়ে গেছে বাতাস হয়ে।
শরীর আমার মোম বলে গলছে
সদাই তোমার তাপে,
একটার পর একটা
পাজড় গলছে আমার
বলনি কোন অভিশাপে।
মধুচাকে মধু নাই।
ছুরির নিচে শরীর আমার
নয়ন জোড়ায় তোমার ছবি
লিখতে গিয়ে কবিতা কোন
হয়ে গেছি তোমার লোভী
প্রাণ কী আর থাকে বলো
ছুরির নীচে শরীর আমার।
*******--******